ফেসবুকের একাউন্ট আমাদের সবারই আছে, কিন্ত LinkedIn এর একাউন্ট কি সবার আছে? যদি না থাকে, তাহলে এই লিখাটা এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলো। যদি তুমি আন্ডারগ্রাড স্টূডেন্ট হয়ে থাকো, তাহলে লিখাটি পড়া দেরি কিন্ত LinkedIn একাউন্ট খুলতে দেরি যেন না হয়! তুমি মাস্টার্সে পড়াশুনা করছো কিন্ত LinkedIn নাই, সিরিয়াসলি?!! তাহলে ফেসবুকটা কয়েক ঘন্টা অফ করে অন্তত একটা LinkedIn একাউন্ট খুলো আজকেই। আজকে একদম ধরে ধরে LinkedIn এর টিপস ও ট্রিক্স তোমাদের সবাইকে শিখিয়ে দেব যারা এই প্লাটফর্মে খুব একটা অভ্যস্ত না। দেশের বাইরে স্কলারশিপ, ফান্ডিং নিউজ, হায়ার স্টাডিজ, ইন্টারন্যাশনাল ইন্টার্নশিপ ও গ্রাজুয়েশন শেষে জব সার্চিংয়ের জন্য LinkedIn এর জুড়ি মেলা ভার।
◘কেন এই LinkedIn? এই প্লাটফর্মের কাজই বা কি?
এটা একটা প্রফেশনাল প্লাটফর্ম - ভার্সিটির প্রফেসর থেকে শুরু করে বিজনেসম্যান, লইয়ার, ডাক্তার, রিসার্চার, পলিটিশিয়ান সকল ধরনের পেশাজীবি এই প্লাটফর্মে রয়েছে। যেহেতু আমাদের টার্গেট মুলত স্কলারশিপ, দেশের বাইরে পড়তে ফান্ডিং এর জন্য প্রফেসর ম্যানেজ করা তাই আমার আলচনা সেই প্রসংগেই সীমাবদ্ধ রাখব। তুমি সায়েন্স, আর্টস, বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ডের হও না কেন, একাডেমিয়া ও ইন্ডাস্ট্রিতে ভালো করার জন্য প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং খুবই প্রয়োজন, এবং লিংকড ইন হলো একটা মোক্ষম প্রফেশনাল প্লাটফর্ম।
◘সোশ্যাল মিডিয়া ও LinkedIn এর পার্থক্য কি?
সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমি তোমার নিউ চুল কাটিং বা মেকাপ ছবি দিয়ে টাইম লাইন ভরে ফেলতে পারবে সমস্যা নাই, কিন্ত লিংকড ইনে এটা করা মানে নিজেকে হাস্যকর হিসেবে প্রমান করা হবে। লিংকড ইনে নিজের প্রফেশনাল, একাডেমিক এক্সিলেন্স, এচিভমেন্ট এগুলা পোস্ট করতে হয়, মেকাপ ছবি না। ধরো তুমি কোন কম্পিটিশনে জিতেছ, কোন রিসার্চ পেপার পাব্লিশ করেছ, কোন অলাইন কোর্স সম্পন্ন করেছ, কনফারেন্সে এটেন্ড করেছ, ভালো রেজাল্ট করেছ কোন সেমিস্টারে ইত্যাদি টাইপের এচিভমেন্ট গুলো LinkedIn এর জন্য পারফেক্ট। ফেসবুকে কারো সাথে এড হওয়াকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠানো বলে আর LinkedIn-এ এটাকে Connect হওয়া বলে।
◘LinkedIn এর আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কে কিভাবে নিজেকে প্রকাশ করবে?
ধরো তোমার কোনো রিসার্চ পেপার পাবলিশ হলো, বা কোনও বিজনেস প্রজেক্ট বা ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন জিতলে, সেটার স্ট্যাটাস লিংডইনে দাও। তোমার নেটওয়ার্কের যত লোক আছে, বা প্রফেসর আছেন তারা সবাই দেখবে। এভাবে ধীরে ধরে নিজেকে আন্তর্জাতিক কমিউনিটির মধ্যে এক্সপোজ করতে শেখো। এভাবে আত্নবিশ্বাস আরো বাড়বে। তুমি খুব ভালো বিশ্লেষণী আর্টিকেল লিখতে পার? খুব ভালো বোঝাতে পারো? খুব ভালো কোনো একাডেমিক জিনিস টিচিং করতে পারো? সব লিংডইনে শেয়ার করো। বিলিভ মি, এভাবেই তোমার এক্সপোজার আস্তে আস্তে প্রফেশনাল জগতে বাড়বে। হয়তো কোন ইন্টারভিউতে বসলে ভবিষ্যতে বোর্ডের কেউ বলেও বসতে পারে অরে তুমি সেই ছেলে না লিংকড ইনে তোমার একটা আর্র্টিকেল পড়েছিলাম, বা একটা ভিডিও দেখেছিলাম।
আমার ঘটনা শেয়ার করি। আমার ইউটিউব ইঞ্জিনিয়ারিং চ্যানেল Tensorbundle এ আমি অনেক রিসার্চের ভিডিও বানিয়েছি EEE সাবজেক্টের উপর, লিংকড ইনেও অনেক ভিডিও দিয়েছি। ২০১৮ তে ওগুলার সূত্র ধরে, Microwave Journal এর টেকনিক্যাল এডিটর Patrick Hindle ও Gary Lerude আমার সাথে স্কাইপিতে মিটিং ডাকে আমার টিউটোরিয়াল গুলো তাদের এডুকেশন সেকশনে ইনক্লুড করার আলোচনার জন্য। এরপরে এই বছর আবার একই ঘটনার সূত্র ধরে পরিচয় হয় ANSYS HFSS এর সিনিয়র ট্রেইনিং কন্টেন্ট ডেভেলপার Robert এর সাথে। ও আমেরিকার UC Berkely থেকে গ্রাজুয়েট করা লোক। HFSS নিয়ে করা আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখার পর নিজে থেকেই আমাকে মেসেজ দিয়ে অনেক কথা আর পরামর্শ দিলো নিজে থেকে। সারাদিন ফেসবুক গুতিয়ে তো এগুলা নেট ওয়ার্কিং এমনি এমনি হয় না। ফেসবুকের বাইরেরও অনেক প্রফেশনাল জগৎ আছে, সেটা এক্সপ্লোর করতে শেখো এই বয়স থেকেই।
তুমি ভালো কোডিং পারো , নিজের কোডিং রিপোজিটরি বানিয়ে শেয়ার করো লিংকড ইনে। ভালো বিজনেস মার্কেটিং কনসেপ্ট বানাতে পারো, শেয়ার করো লিংকড ইনে, হয়তো কোনো ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইকুনের চোখেও পরে যেতে পারো! তুমি আর্টসে পড়ো , অনেক ডিপ থটের ফিলোসোফিক্যাল পড়াশুনা বা চিন্তা করো? ওকে,.. লিংকড ইনে শেয়ার করো আর্টিকেল। এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স বা তা রিলেটেড সাবজেক্টে পড়ো? তাহলে নিজের চারিপাশে এনভায়রনমেন্ট নিয়ে জ্ঞানগর্ভ বিশ্লেষণী লিখা বা তোমার নিজের ভলান্টিয়ারিং এক্সপিরিয়েন্স গুলা শেয়ার করো কিভাবে পরিবেশকে ভালো রাখার প্রচেষ্টা তুমি করতেছ নিজের অবস্থান থেকে। মোট কথা নিজের কমফোর্ট জন থেকে বের হয়ে এসে নিজ নিজ অবস্থান সেটা যত ক্ষুদ্র হোক আন্তর্জাতিক প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং প্লাটফর্মে তুলে ধরার চেষ্টা কর। হবে না, বা এগুলা হতে টাইম লাগে এসব ভেবে বসে থাকলে আদৌ হবে না। শুরু তোমাকেই করতে হবে। তুমি কি মনে করছো আমার ক্ষেত্রে Tensorbundle বা Scholarship school BD রাতারাতি দাঁড়িয়ে গেছে?
◘LinkedIn ইউজ করে কি লাভ?
প্রথমত, LinkedIn সকল পেশাজীবীদের প্রফেশনাল নিউজ ও আপডেটের কেন্দ্রবিন্দু। নর্থ আমেরিকার সব প্রফেসরগন LinkedIn এ নিয়মিত নিজেদের রিসার্চ আপডেট, ফান্ডিং নিউজ, কনফারেন্স এটেন্ড করার নিউজ সহ, মাস্টার্স ও পিএইচডি স্টূডেন্ট ভ্যাকান্সি নোটিশ সহ সমস্ত কিছু শেয়ার করে। এজন্য তাদেরকে লিংকড ইনে ফলো করলে পরবর্তিতে গ্রাজুয়েট স্কুলে এপ্লিকেশনের অনেক সহায়ক হয়।
সেকেন্ডলি, বিভিন্ন দেশে স্কলারশিপ নিয়ে বর্তমানে পড়ছে এমন বাংলাদেশি স্কলারদের লিংকড ইনে ফলো করলে তাদের স্টাডি, রিসার্চ এরিয়া সম্পর্কে সম্যক ধারনা এবং তাদের সাথে নেটওয়ার্কিং গড়ে তুললে সেই ভার্সিটিতে ফান্ডিং সহ পড়তে চাইলে কি ধরনের প্রোফাইল থাকা চাই এসব সমপর্কে অনেক বিস্তারিত ধারনা হয়ে যায়। তাতে করে নিজের প্রোফাইলের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যতে ফান্ডিং প্রাপ্তি সহ অন্যান্য বিষয়ে অনেক আইডিয়া করা যায়।
তৃতীয়ত, দেশের বাইরের ভার্সিটি ও প্রতিসঠান গুলো লিংকড ইনে বিভিন্ন ইন্টার্নশিপ সুযোগ, স্কলারশিপ নিউজ, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেইঞ্জ প্রোগ্রাম ইত্যাদির নোটিশ দিয়ে থাকে। এগুলা তোমার চোখে পড়বে প্রায়ই। এজন্য লিংকড ইনে এক্টিভ থাকলে এসব ভালো ভালো সু্যোগ সম্পর্কে জানতে পারবে।
চতুর্থত, ল স্কুল, বিজনেস স্কুলের কোন ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন সংক্রান্ত নিঊজ লিংকড ইনে পেয়ে যাবে। চেষ্টা করো এসব কম্পিটিশনে অংশ নেবার সম্ভব হলে। এছাড়াও নিত্য নতুন ইন্টারন্যাশনাল জব সার্কুলারও এখানে দেখতে পাবে যেমন- যাদের মাইক্রোসফট, গুগল, ইত্যাদিতে কাজ করার ইচ্ছা তারা এদের জব সার্কুলারগুলো দেখতে পাবে। ইন্টারন্যাশনাল জব ডেসক্রিপশন দেখতে দেখতে বুঝতে পারবে কি প্রোফাইলের লোক ইন্ডাস্ট্রিতে খোজ হয়, সেই মোতাবেক নিজেকে আগে ভাগেই গড়ে নিতে পারবে।
পঞ্চমত, প্রফেশনাল নেটওয়ার্কে থাকা প্রফেসর, অফিসের ম্যানেজারগন ও যাদের সাথে রিসার্চ করেছ সেই রিসার্চারগন তোমাকে লিংকড ইনে রিকমেন্ডেশন দিতে পারেন যেটা তোমার প্রোফাইলে শো করবে। এইটার ভুমিকা অপরিসীম। আর এছাড়াও তোমার স্কিল গুলো তারা এন্ডোর্স করতে পারেন অর্থাৎ তুমি যে আসলেই স্কিল্ড এটা কনফার্মেশন করাকে লিংকড ইনে এন্ডোর্স করা বলে। গ্রাজুয়েট স্কুলে এপ্লিকেশনের সময় সিভিতে ও প্রফেসরকে ইমেইল করার সময় নিজের ইমেইল সিগনেচারের নীচে লিংকড ইন প্রোফাইল লিংক দিয়ে দেবে হাইপার-লিংক করে। এতে করে প্রফেসরগন তোমার প্রোফাইল ঘেটে যদি রেপিউটেড কোন রিসার্চারের রিকোমেন্ডেশন দেখে ও স্কিল এন্ডোর্সমেন্ট দেখেন, সেটা তোমার জন্য পজিটিভ ইম্প্রেশন দেবে।
◘কিভাবে মোবাইলে লিংকড ইন এপ ইন্সটল করবে?
গুগল প্লে স্টোর থেকে মোবাইলে লিংকড ইনের এপ ডাউনলোড করে ইমেইল আইডি দিয়ে একাউন্ট খুলে ফেলো।
◘LinkedIn প্রোফাইল কিভাবে প্রফেশনাল লুক দেবে?
1. প্রোফাইল খোলার পরে, সবচেয়ে প্রথমে অফিশিয়াল একটা ফটো দেবে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে। ফেসবুকে যে ফিল্টারসহ নানা কায়দায় এডিট করা ছবি দাও, সেগুলো দেয়া থেকে বিরত থাকো।
2. Headline: প্রোফাইল পিকচারের ঠিক নিচে যে মিনি বায়ো টাইপের কিছু লেখা থাকে ওইটা লিংকড ইনে খুবই গুরুত্তপুর্ন। কেন বলছি একটু পরে। যখন তুমি লিংকড ইনে যখন কাউকে কানেকশন রিকুয়েস্ট দেবে, রিকুয়েস্ট নোটিফিকেশনে তোমার চেহারা আর তার নিচে তোমার হেডলাইন ভাসবে। ইন ফ্যাক্ট তোমার প্রোফাইলে ঢুকার টাইম কোন ওয়েস্টার্ন প্রফেসরের বা আমরা যারা পিএইচডি করছি কারোরই নাই। ঠিক ঠাক ভাবে হেডলাইনে নিজের বর্তমান এফিলিয়েশন যেমন- তুমি কে, কোথায় পড়, কিসে পড়ো এগুলা দিলে অন্য জনের জন্য তোমাকে কানেকশনে এড করবে নাকি সেটা ডিসাইড করতে ইজি হয়। ভালো প্রপার হেডলাইন ইউজ না করলে তোমাকে সাধারনত কেউ এড করবে না, তুমি ঝুলেই থাকবে! যেমন: তুমি যদি আন্ডারগ্রাডে EEE তে পড়ো XYZ ভার্সিটিতে, তাহলে হেডলাইনে লিখতে পারো: Pursuing BSc CSE student at XYZ University, Bangladesh, with a hope to explore the new horizon of computing fields.
আর যদি আন্ডারগ্র্যাডে বিবিএতে পড়ো, তাহলে লিখতে পারো: Studying BBA at XYZ university, Bangladesh. An enthusiastic learner with dynamic leadership skills এভাবে নিজের পার্সোনালিটির সাথে ম্যাচ করে এমন একটা ভালো হেডলাইন নিজের জন্য ঠিক করে সেট করে রাখো
3. Profile URL: মোবাইল এপের ডান দিকের কর্নারে গিয়ার আইকন (settings) থেকে privacy অপশনে গিয়ে Edit your public profile এ গিয়ে Edit your custom URL এ নিজের জন্য প্রফেশনাল লুকিং একটা ইউজারনেইম সেট আপ করে দাও। এতে করে সিভিতে লিংকড ইন প্রোফাইল রেফার করা অনেক ইজি হয়। যেমন: আমার পুরো নাম Md Nazmul Hasan তাই আমি ইউজার নেইম mnazmulh দিয়েছি। এই একই অপশনের একটু নিচে গেলেই দেখবে Edit Visibility বলে একটা অপশন আছে। সেখানে Your profile's public visibility এই অপশনটা এনাবল করে রাখো এতে করে, তোমার প্রোফাইল পাবলিকলি ভিজিবল থাকবে। এটি অনেকটা ফেসবুকের পাবলিক ও প্রাইভেট সেটিংয়সের মত কাজ করে আর কি।
4. Education: প্রোফাইলের এই সেকশনে নিজ নিজ ভার্সিটির ইনফো দাও, কোন সাবজেক্ট পড়ছো এগুলা ইনফো দাও। মনে রাখবে, স্কুল কলেজ, এস এস সি, এইচ এস সি এগুলা দিও না। এসব ইনফোরমেশন এক বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশের প্রেক্ষাপটে কোন কাজের না।
5. Experience: তুমি যদি কোন স্টূডেন্ট সোসাইটি, অরগানাইজেশন, ভলান্টিয়ারিং কাজে জড়িত থাকো এই সেকশন হচ্ছে সেসব তথ্য দেবার জন্য উপযুক্ত জায়গা। Background সেকশনের আন্ডারে মুলত Work Experience এবং Volunteer Experience নামের দুটা সাব সেকশন আছে। আমাদের Scholarship school BD (SSBD) এর Campus Ambassador আছো অবশ্যই এই Volunteer Experience সাব-সেকশনে এই ইনফোরমেশন দেবে। কারন SSBD একটি হায়ার স্টাডিজ অরগানাইজেশন যা কিনা তরুনদের স্কলারশিপ প্রাপ্তি ও লিডারশিপ স্কিল ডেভেলাপে কাজ করে যাচ্ছে।
6. Accomplishment: এই সেকশনে তোমার পুর্ববর্তি ও চলমান একাডেমিক স্কলারশিপ, রিসার্চ পেপার, রিসার্চ প্রজেক্ট/কম্পিটিশন ইত্যাদি এন্ট্রি করতে পারো। এই একি সেকশনেই তুমি অনলাইনে বা ভার্সিটিতে যে যে মেজর ও গুরুত্তপুর্ন কোর্স গুলা করেছ, শুধু সেগুলা দিতে পারো Courses সাব-সেকশনের আন্ডারে।
7. Skills: এই সেকশনে তোমার ল্যাব স্কিল, সফটওয়্যার স্কিল, কোডিং স্কিল, এবং অন্যান্য যে একাডেমিক ও রিসার্চ স্কিল আছে সেগুলা দিতে পারো।
◘ তোমাদের লিংকড ইন একাউন্ট খোলা হয়ে আমাকে কানেকশন রিকুয়েস্ট দিতে পারো (https://www.linkedin.com/in/mnazmulh) । বিশেষ করে তোমরা যারা Scholarship school BD এর Campus Ambassador আছো তারা তো অবশ্যই দেবে।
◘ Scholarship school BD -র LinkedIn পেইজ ফলো করে আমাদের এক্সসাইটিং নিউজগুলি সম্পর্কে প্রফেশনালি কানেক্টেড থাকো।
লিখাটি ব্যবহার করতে চাইলে, অবশ্যই লেখকের নাম, ও প্রতিষ্ঠান এর যথাযথ ক্রেডিট সহকারে করতে হবে। লিখাটি কপি করলে অবশ্যই ক্রেডিট সহ করতে হবে। কালেক্টেড/সংগৃহিত লিখে কপি করা নিষেধ।
লিখাটি লিখেছেন:
Md Nazmul Hasan Topu, Founder, Scholarship School BD
PhD researcher, Electrical & Computer Engineering
University of British Columbia, Vancouver, Canada
লিখাটি শেয়ার করুন ও ইউটিউবে আমাদের টিপস গুলি ফলো করুন। প্রতিদিন স্কলারশিপ নিউজ, ও প্রফেসর ফান্ডিং টিপস, IELTS, GRE টিপস পেতে এখুনি জয়েন করুন Scholarship School BD Website: www.sschoolbd.com
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে